একটি স্বার্থপর ভালোবাসা




আমরা জানি ভালোবাসা স্বার্থ ছাড়া হয়। ভালোবাসা হলো একজন আরেকজন কে প্রত্যেক মুহূর্তে যত্ন করা। কিন্তু আমি আজ যেই কাহিনি টি আপনাদের কাছে বলবো সেটা হলো একটি স্বার্থপর ভালোভাসা। 

একটি ছেলে যে কখনো ভালোভাসা কি জিনিস কাকে বলে সেটা জানতো না। কিন্তু ভালোবাসা কখনো বলে হয় না। এটা কখন হয় কেও বলতে পারে না। সেই ছেলেটা স্কুলে পড়ত এবং ৯ ক্লাসে পড়ত। ছেলেটা রাস্তা দিয়ে একদিন হেটে যাচ্ছিলো দেখে একটি মেয়েকে কয়েক টি ছেলে মিলে বিরক্ত করছিলো। তখন ছেলেটি মেয়েকে সেই নংরা ছেলেদের হাত থেকে ভের করে নিয়ে আসে। মেটা ছেলেকে শুধু ধনবাদ দিয়ে চলে যায়। কিন্তু ছেলেটা মেয়েকে দেখে অনেক ভালো লেগে যায়। প্রতিদিন ক্লাসে বসে ছেলেটা শুদু মেয়েটির দিকে তাকিয়ে থাকে। ও এতটাই  মেয়ের জন্য পাগল হয়ে যে সারাদিন সেই মেয়েটির কথাই ভাবে। ছেলেটা মেয়েটির একটি বান্ধনির কাছ থেকে নাম্বার নেয়। প্রতিদিন রাতে ফোন নিয়ে বসে থাকে ফোন দেয়ার জন্য কিন্তু ছেলেটা ভয় পেতো যদি ও রাগ করে। কিন্তু ভালোবাসা একবার হলে কেও ঠেকানোর মত কেও নাই। ছেলেটা সাহস করে ফোন দিয়েই দিল। পরে অনেক দিন কথা হলো। ফ্রেন্ডশিপ হল সেই মেয়েটির সাথে আস্তে আস্তে দুজন দুজন কে অনেক লাইক করে ফেললো।

এক বছর কেটে গেলো

ছেলেটা একবছর পর মেয়েটাকে বলল আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাই। মেয়েটা বলল দেখো আমার প্রতি মাসে ৫০,০০০ হাজার টাকা খরচ তুমি দিতে পারবে। ছেলেটা বলল আমি তোমাকে যা দিব তা খেয়ে আমার সাথে থাকতে পারবে। মেয়েটা বলল তোমার চেহারা দেখলে আমার পেট ভোরবে না। পরে ছেলেটা সেখান থেকে চলে আসে। 

এক বছর কেটে গেলো

মেয়েটা বিয়ে করলো অনেক বড়লোকের একটি ছেলের সাথে কিন্তু মেয়েটা কে প্রতি রাতে মারে। ছেলেটার সাথে মার্কেট এ দেখা। ছেলেটি বলল তুমি অনেক সুখী আসো? কিন্তু মেয়েটি চুপ করে দাড়িয়ে রইলো। তখন ছেলেটি মেয়েকে বলল তুমি টাকা চেয়েছ তাই শুদু টাকাই পাইসো কিন্তু আমার কাসে অনেক ভালোবাসা পাইতা। এটা বলে ছেলেটা চলে আসলো। ছেলেটির লাইফ এ এমন একটি মেয়ে আসলো যে ছেলেটা কে অনেক ভালোবাসে।